Home/BanglaMCQ IN/Answers
- About
- Questions
- Polls
- Answers
- Best Answers
- Asked
- Followed
- Favorites
- Groups
- Posts
- Comments
- Followers Questions
- Followers Answers
- Followers Posts
- Followers Comments
- Questions
- Polls
- Answers
- Best Answers
- Asked
- Followed
- Favorites
- Groups
- Posts
- Comments
- Followers Questions
- Followers Answers
- Followers Posts
- Followers Comments
‘বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থটির লেখক কে?
'বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু' গ্রন্থটির লেখক মোনায়েম সরকার। ব্যাখ্যা: এছাড়াও তার রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হলো— বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও গণতন্ত্র বিকাশে ঐক্য অপরিহার্য (১৯৯১), ভাষা আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধু (১৯৯৪), মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব (১৯৯৫), সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি (২০১০),Read more
‘বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থটির লেখক মোনায়েম সরকার।
ব্যাখ্যা: এছাড়াও তার রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হলো— বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও গণতন্ত্র বিকাশে ঐক্য অপরিহার্য (১৯৯১), ভাষা আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধু (১৯৯৪), মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব (১৯৯৫), সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি (২০১০), বাঙালি ঐতিহ্য ও ভবিষ্যৎ (২০১০), বঙ্গবন্ধু রাজনীতি ও শেখ হাসিনা (২০১১) ইত্যাদি।
See lessসাতছড়ি জাতীয় উদ্যান কোথায় অবস্থিত?
হবিগঞ্জ ব্যাখ্যা : সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার রঘুনন্দন পাহাড়ে অবস্থিত। বাংলাদেশের এই প্রাকৃতিক উদ্যানটি ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সংশোধন আইনের বলে ২৪৩ হেক্টর এলাকা নিয়ে ১৫ অক্টোবর ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। লক্ষণীয়, উদ্যানে সাতটি পাহাড়ি ছড়া আছে, যা থেকে এর নRead more
হবিগঞ্জ
ব্যাখ্যা : সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার রঘুনন্দন পাহাড়ে অবস্থিত। বাংলাদেশের এই প্রাকৃতিক উদ্যানটি ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ সংশোধন আইনের বলে ২৪৩ হেক্টর এলাকা নিয়ে ১৫ অক্টোবর ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। লক্ষণীয়, উদ্যানে সাতটি পাহাড়ি ছড়া আছে, যা থেকে এর নামকরণ হয় সাতছড়ি।
See lessলালন ফকিরের জন্মস্থান কোথায়?
লালন ফকিরের জন্মস্থান কুষ্টিয়া । লালন ফকির ১৭৭২ সালে (১১৭৯ বঙ্গাব্দের ১ কার্তিক) ঝিনাইদহ জেলার হরিশপুর গ্রামে (মতান্তরে ভাঁড়রা গ্রাম, কুমারখালী, কুষ্টিয়া) জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন বাউল সাধনার প্রধান গুরু, বাউল গানের শ্রেষ্ঠ রচয়িতা ও গায়ক। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এই বাঙালি লালন সাঁই, লালন শাহRead more
লালন ফকিরের জন্মস্থান কুষ্টিয়া ।
লালন ফকির ১৭৭২ সালে (১১৭৯ বঙ্গাব্দের ১ কার্তিক) ঝিনাইদহ জেলার হরিশপুর গ্রামে (মতান্তরে ভাঁড়রা গ্রাম, কুমারখালী, কুষ্টিয়া) জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন বাউল সাধনার প্রধান গুরু, বাউল গানের শ্রেষ্ঠ রচয়িতা ও গায়ক। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এই বাঙালি লালন সাঁই, লালন শাহ ও মহাত্মা লালন নামেও পরিচিত। তার গানের মাধ্যমেই উনিশ শতকে বাউল গান বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করলে, তাকে বাউল সম্রাট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
See lessউত্তরা গণভবন কোথায় অবস্থিত?
উত্তরা গণভবন নাটোর জেলায় অবস্থিত। এটি নাটোরের মূল শহর থেকে প্রায় দুই কিমি উত্তরে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের পাশে দিঘাপাতিয়ায় নির্মাণ করা হয়েছে। রাজা দয়ারাম এ গণভবনটি নির্মাণ করেন। বর্তমানে এটি বাংলাদেশ সরকারের উত্তরাঞ্চলীয় সচিবালয়ের বাসভবন।
উত্তরা গণভবন নাটোর জেলায় অবস্থিত। এটি নাটোরের মূল শহর থেকে প্রায় দুই কিমি উত্তরে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের পাশে দিঘাপাতিয়ায় নির্মাণ করা হয়েছে। রাজা দয়ারাম এ গণভবনটি নির্মাণ করেন। বর্তমানে এটি বাংলাদেশ সরকারের উত্তরাঞ্চলীয় সচিবালয়ের বাসভবন।
See lessবাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস কোনটি?
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস 'দুর্গেশনন্দিনী' । বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে বাংলা সাহিত্যে উপন্যাসের জনক বলা হয়। রচিত 'দুর্গেশনন্দিনী' (১৮৬৫) বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস। এ উপন্যাসের প্রধান চরিত্র বিমলা, আয়েশা, জগৎসিংহ, তিলোত্তমা। তার আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস : কপালকুণ্ডলাRead more
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস ‘দুর্গেশনন্দিনী’ ।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে বাংলা সাহিত্যে উপন্যাসের জনক বলা হয়। রচিত ‘দুর্গেশনন্দিনী’ (১৮৬৫) বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস। এ উপন্যাসের প্রধান চরিত্র
বিমলা, আয়েশা, জগৎসিংহ, তিলোত্তমা। তার আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস : কপালকুণ্ডলা, মৃণালিনী, রাজসিংহ, কৃষ্ণকান্তের উইল, চন্দ্রশেখর, বিষবৃক্ষ।
অন্যদিকে চোখের বালি, পথের দাবী ও আলালের ঘরের দুলাল উপন্যাসের রচয়িতা হলেন যথাক্রমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও প্যারীচাঁদ মিত্র।
দেখে নাও : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য – Click Here.
See lessকোন কাব্যগ্রন্থের জন্য রবীন্দ্রনাথ নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?
গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য রবীন্দ্রনাথ নোবেল পুরস্কার লাভ করেন| বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম কাব্যগ্রন্থ 'গীতাঞ্জলি' (১৯১০)। কবি 'গীতাঞ্জলি' কাব্য অনুবাদ করেন ' Song Offerings ' (১৯১২) নামে। এ কাব্যগ্রন্থের ভূমিকা লেখেন ইংরেজ কবি W.B. Yeats মূলত ' Song Offerings' গ্রন্থের জন্য ১৯১৩ সালে প্রRead more
গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য রবীন্দ্রনাথ নোবেল পুরস্কার লাভ করেন|
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম কাব্যগ্রন্থ ‘গীতাঞ্জলি’ (১৯১০)। কবি ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্য অনুবাদ করেন ‘ Song Offerings ‘ (১৯১২) নামে। এ কাব্যগ্রন্থের ভূমিকা লেখেন ইংরেজ কবি W.B. Yeats মূলত ‘ Song Offerings’ গ্রন্থের জন্য ১৯১৩ সালে প্রথম এশীয় হিসেবে তিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ : সোনারতরী, বলাকা, গীতালি, বনফুল, সেজুতি, চিত্রা, ক্ষণিকা, শেষ লেখা, জন্মদিনে ।
দেখে নাও : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য – Click Here.
See lessকবি সুকান্ত ভট্টাচার্য কত বছর বয়সে মারা যান?
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ২১ বছর বয়সে মারা যান | কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯২৬ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায়। মাত্র ২১ বছর বয়সে ১৯৪৭ সালে যক্ষ্মা রোগে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ : ছাড়পত্র, ঘুম নেই, পূর্বাভাস, অভিযান, হরতাল।
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ২১ বছর বয়সে মারা যান |
কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯২৬ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায়। মাত্র ২১ বছর বয়সে ১৯৪৭ সালে যক্ষ্মা রোগে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ : ছাড়পত্র, ঘুম নেই, পূর্বাভাস, অভিযান, হরতাল।
See lessকোনটি জসীমউদ্দীনের কাব্য নয়?
উত্তর : মানসী। পল্লিকবি জসীমউদদীনের উল্লেখযোগ্য কাব্য : রাখালী, মাটির কান্না, নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, মা যে জননী কান্দে, বালুচর। তার রচিত উল্লেখযোগ্য শিশুতোষ গ্রন্থ: এক পয়সার বাঁশী, হাসু, ডালিম কুমার। তার একমাত্র উপন্যাস: বোবাকাহিনী। অন্যদিকে 'মানসী' হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ।
উত্তর : মানসী।
পল্লিকবি জসীমউদদীনের উল্লেখযোগ্য কাব্য : রাখালী, মাটির কান্না, নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, মা যে জননী কান্দে, বালুচর।
তার রচিত উল্লেখযোগ্য শিশুতোষ গ্রন্থ: এক পয়সার বাঁশী, হাসু, ডালিম কুমার।
তার একমাত্র উপন্যাস: বোবাকাহিনী।
অন্যদিকে ‘মানসী’ হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ।
See less‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
'তত্ত্ববোধিনী' (১৮৪৩) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত। এ পত্রিকার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল বিজ্ঞান ও নীতি বিষয়ক আলোচনা। অন্যদিকে রাজা রামমোহন রায় ও প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য পত্রিকা ব্রাহ্মণ সেবধি (১৮২১) ও সবুজপত্র (১৯১৪)।
‘তত্ত্ববোধিনী’ (১৮৪৩) পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন অক্ষয়কুমার দত্ত। এ পত্রিকার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল বিজ্ঞান ও নীতি বিষয়ক আলোচনা।
অন্যদিকে রাজা রামমোহন রায় ও প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য পত্রিকা ব্রাহ্মণ সেবধি (১৮২১) ও সবুজপত্র (১৯১৪)।
See lessবাংলা কাব্যে ‘ভোরের পাখি’ বলা হয়-
বাংলা কাব্যে ‘ভোরের পাখি’ বলা হয়- বিহারীলাল চক্রবর্তীকে। বাংলা কাব্যে 'ভোরের পাখি' বলা হয় বিহারীলাল চক্রবর্তীকে। ব্যক্তির আত্মলীনতা, ব্যক্তিগত অনুভূতি ও গীতোচ্ছ্বাস সহযোগে কবিতা রচনা করে বাংলা গীতিকবিতাকে নতুন এক প্রেরণা দান করেন বিহারীলাল । বাংলা গীতিকবিতায় তার অবদানস্বরূপ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরRead more
বাংলা কাব্যে ‘ভোরের পাখি’ বলা হয়- বিহারীলাল চক্রবর্তীকে।
বাংলা কাব্যে ‘ভোরের পাখি’ বলা হয় বিহারীলাল চক্রবর্তীকে। ব্যক্তির আত্মলীনতা, ব্যক্তিগত অনুভূতি ও গীতোচ্ছ্বাস সহযোগে কবিতা রচনা করে বাংলা গীতিকবিতাকে নতুন এক প্রেরণা দান করেন বিহারীলাল ।
বাংলা গীতিকবিতায় তার অবদানস্বরূপ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে ‘ভোরের পাখি’ উপাধিতে আখ্যায়িত করেন।
অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপাধি -বিশ্বকবি এবং ছদ্মনাম— ভানুসিংহ। কায়কোবাদের প্রকৃত নাম কাজেম আল কোরায়েশী। তার ছদ্মনাম – কায়কোবাদ।
মোহিতলাল মজুমদারের ছদ্মনাম— কৃত্তিবাস ওঝা, সত্যসুন্দর দাস।
See less